মঙ্গলবার, ২২ অক্টোবর ২০২৪, ০১:৩৫ অপরাহ্ন
অনলাইন ডেস্ক:-
তারা হলেন- পিএসসির সাবেক সহকারী পরিচালক নিখিল চন্দ্র রায়সহ শরীফুল ইসলাম ভূঁইয়া, দীপক বনিক, মো. খোরশেদ আলম খোকন, কাজী মো. সুমন, এ কে এম গোলাম পারভেজ, মেহেদী হাসান খান, গোলাম হামিদুর রহমান, মুহা. মিজানুর রহমান, আতিকুল ইসলাম, এ টি এম মোস্তফা, মাহফুজ কালু, আসলাম ও কৌশিক দেবনাথ। এরাও বিভিন্ন সময়ে প্রশ্নফাঁসের সঙ্গে জড়িত থেকে কোটি কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছেন বলে জানা গেছে।
এদিকে, জবানবনদী দেওয়া ছয়জনের মধ্যে পিএসসির অফিস সহায়ক খলিলুর রহমান বলেছেন, ৩৩তম বিসিএস পরীক্ষায় ১০ জন প্রার্থীর কাছে প্রশ্নফাঁস করেছেন তিনি। এর মধ্যে তিনজন বর্তমানে বিভিন্ন ক্যাডারে চাকরি করছেন। ঐ বিসিএসে তার ফাঁস করা প্রশ্নে ১০ জনের মধ্যে ছয়জন লিখিত পরীক্ষায় পাস করেন। সেই ছয়জনের মধ্যে তিনজন মৌখিক পরীক্ষায় বাদ পড়েন।
তদন্তে যদি তার ফাঁস করা প্রশ্নে সত্যিই ঐ তিনজন কর্মকর্তার বিভিন্ন ক্যাডারে চাকরি করার সত্যতা মেলে তবে তাদের বিষয়েও সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষকে জানাবে সিআইডি।
দায় স্বীকার করা অন্য আসামিরা হলেন- সাবেক পিএসসি চেয়ারম্যানের গাড়ির ড্রাইভার সৈয়দ আবেদ আলী জীবন, অফিস সহায়ক (ডিসপাস) সাজেদুল ইসলাম, ব্যবসায়ী সহোদর সাখাওয়াত হোসেন ও সায়েম হোসেন এবং বেকার যুবক লিটন সরকার।